সোনারগাঁও দর্পণ :
কোন রাজনৈতিক দলে আমার পদ-পদবি না থাকলেও পারিবারিকভাবে আমি আওয়ামীলীগের সমর্থক। সোনারগাঁও আওয়ামীলীগ বর্তমানে ঐক্যবদ্ধ আছে, থাকুক এটা আমি আন্তরিকভাবে চাই। আমি চাইনা আওয়ামীলীগ দুইভাগে বিভক্ত হোক। তাই অনেক ভেবে চিন্তেই মনোনয়ন পত্র জমা না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সোনারগাঁও দর্পণ’র সাথে এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন আসন্ন সোনারগাঁও উপজেলা উপ-নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে একমাত্র মনোনয়ন সংগ্রহকারী বিশিষ্ট শিল্পপতি ও সমাজ সেবক জাহাঙ্গীর আলম।
তিনি আরও বলেন, আমি মোগরাপাড়া ইউনিয়নের বাসিন্দা না হয়ে অন্য কোন ইউনিয়নের বাসিন্দা হলে অবশ্যই মনোনয়ন পত্র জমা দিতাম। ভেবে দেখলাম আমার মনোনয়ন জমা দেয়ার অর্থ হচ্ছে সোনারগাঁও আওয়ামী লীগে বিভক্ত সৃষ্টি হওয়া। মনোনয়ন সংগ্রহ করতে আমাকে কেউ প্ররোচিত করেনি। কিন্তু হয়তো কথা উঠবে, সোনারগাঁও আওয়ামী লীগের কোন নেতা পেছন থেকে মনোনয়ন সংগ্রহ করতে প্ররোচিত করেছেন। যা সঠিক নয়।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন- আমি জানি, নির্বাচনে বর্তমান প্রার্থীর সাথে আমার ফলাফল ইনশাল্লাহ ভালো হবে। অনেকেই হয়তোবা আমাকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতাও করবেন কিন্তু কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে কায়সার হাসনাতকে খারাপ বানানোর একটি পথও আবার অনেকে পাবে। যা ভবিষ্যতে সোনারগাঁওবাসী বা সোনারগাঁও আওয়ামী লীগের জন্য সুখকর হবে না বলে আমার মনে হয়। কারণ আগামীতে কায়সার হাসনাতের আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পাওয়া এবং সংসদ সদস্য হওয়া সোনারগাঁওবাসীর জন্য অনেক প্রয়োজন। তাই সোনারগাঁওবাসীর বৃহৎ স্বার্থের কথা বিবেচনা করেই আমি মনোনয়ন পত্র জমা দেইনি।
Post a Comment